মেসির জন্মদিনে এক নজরে তাঁর শরীরের ট্যাটুর গল্প

রীরে ট্যাটু না করানো ফুটবলার এখন খুঁজে পাওয়া কঠিন। লিওনেল মেসিও এর ব্যতিক্রম নন। ৩৮তম জন্মদিনে ফিরে দেখা যাক মেসির ট্যাটুসমূহের নেপথ্য গল্প:
পরিবারই প্রথম:
মা সেলিয়া কুচিত্তিনি – বাঁ কাঁধের পেছনে প্রতিকৃতি (প্রথম ট্যাটু, ২০১১)
সন্তান থিয়াগো – পায়ের পেছনে দুটি হাত, হৃদয় ও নাম
মাতেও ও সিরো – হাত ও পায়ে জন্মতারিখ ও নাম
স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো – চোখের ট্যাটু, ঠোঁটের ছাপ, রাজার মুকুট (যৌথ ট্যাটু)
দর্শন ও জীবনবোধ:
পদ্মফুল – ডান হাত, প্রতিকূলতা জয় ও পুনর্জন্মের প্রতীক
যিশুর মুখাবয়ব – ধর্মবিশ্বাস ও কৃতজ্ঞতা
‘রোজ উইন্ডো’ – বার্সেলোনার গির্জা সাগরাদা ফ্যামিলিয়ার অনুপ্রেরণা
ঘড়ির ট্যাটু ও যন্ত্রাংশ – সময়ের গুরুত্ব স্মরণে ফুটবল ও ক্যারিয়ার:
ফুটবলের ট্যাটু – খেলাটির প্রতি ভালোবাসার প্রতীক
‘১০’ নম্বর – জাতীয় ও ক্লাব দলের জার্সি নম্বর
বার্সেলোনার লোগো – ভালোবাসার ক্লাব
‘ফাইভ অব কাপস’ – কাতার বিশ্বকাপ পরবর্তী স্মারক, যার রয়েছে গভীর প্রতীকী অর্থ
বাঁ পায়ের রহস্যময় রূপান্তর:
এক সময় ছিল তলোয়ার, ডানা, গোলাপের ট্যাটু
পরে ঢেকে দিয়ে নতুনভাবে সাজানো—শুধু রেখেছেন থিয়াগোর নাম ও হাত, এবং ‘১০’
বিশেষ বার্তা:
“মেসির শরীর যেন হয়ে উঠেছে জীবনের চিত্রপট—যেখানে ফুটে উঠেছে ভালোবাসা, বিশ্বাস, আত্মত্যাগ আর বিজয়ের গল্প।”
